বর্ষায় বেড়ানোর জন্য বাংলার সেরা ১০ টুরিস্ট স্পট

টাকি

ইছামতির ধারে অবস্থিত এই শহর। নদীর ঠিক ওপারেই বাংলাদেশ। বর্ষার সময় ঝিরঝিরে বৃষ্টির মধ্যে ইছামতি নদীতে নৌকা ভ্রমণ করতে পারবেন।

দীঘা

বর্ষার সময় দীঘাতে হরেক রকম মাছ পাবেন। কাছাকাছিতে মন্দারমনি, তাজপুর, শংকরপুর থেকে ঘুরে আসতে পারবেন।

গেঁওখালি

রূপনারায়ণ এবং হুগলি নদীর সঙ্গমস্থলে অবস্থিত এই গ্রাম। এই অফবিট লোকেশন সৌন্দর্যে ডুয়ার্সকেও হার মানায়।

ডুয়ার্স

জঙ্গলের লাগোয়া রিসোর্ট এবং বাংলোতে বসে দূর থেকে জঙ্গলের বৃষ্টি উপভোগ করতে পারবেন। নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে নেমে সেখান থেকে গরুমারা, লাটাগুড়ি, বক্সা, জয়ন্তী, জলদাপাড়া থেকে ঘুরে আসুন

গাদিয়াড়া

দামোদর, রূপনারায়ণ এবং হুগলি নদীর সঙ্গমস্থলে রয়েছে এই গাদিয়াড়া। বর্ষার সময় দু-তিন দিন এখান থেকেও কাটিয়ে আসতে পারেন।

পারমাদন

ভারত ও বাংলাদেশের একেবারে সীমানাতে অবস্থিত বনগাঁর এই শহর। পারমাদন অভয়ারণ্য লাগোয়া রিসোর্টে বসে ভালোই বর্ষা উপভোগ করা যাবে।

গড়পঞ্চকোট

পুরুলিয়া জেলার গড় পঞ্চকোট রয়েছে পাঞ্চেত ড্যাম। কম খরচে দু-তিন দিনের জন্য আরামসে ছুটি কাটিয়ে আসতে পারবেন।

মাইথন

ঝাড়খণ্ডের ধানবাদ জেলার মাইথন ড্যাম থেকে ঘুরে আসতে পারেন। এখানে নদীতে স্পিডবোটে চেপে ঘুরতে পারবেন।

শান্তিনিকেতন

শান্তিনিকেতনের সবুজে ঢাকা পরিবেশ বর্ষায় আরও মায়াবী হয়ে ওঠে। সপ্তাহের শেষে দুদিনের ছুটি কাটাতে ঘুরে আসুন শান্তিনিকেতন থেকে।

ম্যাসাঞ্জোর

ঝাড়খণ্ডের দুমকা জেলার ময়ূরক্ষী নদীর ধারে ম্যাসাঞ্জোর বাঁধ। বর্ষার সময় উপচে পড়ে নদী। চারপাশে রয়েছে ঘন সবুজ বন। নদী এবং বনের ধারে কোনও রিসোর্ট বুকিং করে বর্ষা উপভোগ করতে পারবেন।