মহারাষ্ট্রের এই ৭ ঝর্ণা না দেখলেই চরম মিস, ঘুরে আসুন ভরা বর্ষায়

বর্ষায় যদি নিজের রাজ্যের বাইরে একটু দূরে কোথাও বেড়ানোর প্ল্যান থাকে তাহলে বরং ঘুরে আসুন মহারাষ্ট্র থেকে। পাহাড়, জঙ্গল, সমুদ্র, এই তিনেরই দেখা পাবেন।

তবে বর্ষায় যদি মহারাষ্ট্র ঘোরার প্ল্যান থাকে তাহলে যেন মিস করবেন না এখানকার ঝর্ণাগুলো। মহারাষ্ট্রে ৭টি ঝর্ণা অবশ্যই দেখুন। রইল তালিকা।

রান্ধা ঝর্ণা

মহারাষ্ট্রের আহমেদনগরে রয়েছে এই ঝর্ণা। প্রবরা নদী থেকে ঝর্ণার উৎপত্তি হয়েছে। চারিদিকে সবুজের মাঝখান থেকে উঁচু-নিচু পাথরের জমিতে বয়ে যায় জল।

থোসঘর ঝর্ণা

পুনে থেকে ১৩৫ কিলোমিটার দূরে সহাদ্রি পর্বতের গায়ে রয়েছে এই ঝর্ণা। ঘন সবুজ অরণ্য, তার মাঝে সবুজ উপত্যকা, খাড়া পাথরের ঢাল বেয়ে নেমে আসছে ঝর্ণা। দেখলেই মন ভালো হয়ে যাবে।

মালশেজ ঝর্ণা

সহাদ্রি পর্বতেরই আরেকটি ঝর্ণা মালশেজ ঝর্ণা। ভারী বৃষ্টির সময় অপূর্ব সুন্দর হয়ে ওঠে এখানকার প্রকৃতি। অনেকেই এখানে ছুটি কাটানোর জন্য আসেন। এখানে অনেক পরিযায়ী পাখির দেখা মিলবে।

সহস্রকুণ্ড ঝর্ণা

গোদাবরী নদীর অববাহিকায় অবস্থিত এই ঝর্ণা। অনেক উপর থেকে ধাপে ধাপে সিঁড়ির মত নিচে নেমে এসেছে এই ঝর্ণা।

লিঙ্গমালা ঝর্ণা

মহাবালেশ্বরের কাছেই রয়েছে লিঙ্গমালা জলপ্রপাত। ঘন সবুজ অরণ্যে মোড়া প্রকৃতির মাঝখান দিয়ে ঝর্ণার মত নেমে এসেছে এই জলপ্রপাত। এইখানে আশেপাশে অনেক ভালো স্ট্রবেরি পাওয়া যায়।

ভিবপুরী ঝর্ণা

মহারাষ্ট্রের রায়গড় জেলাতে ভিবপুরী গ্রামে রয়েছে এই জলপ্রপাত। এর আরেক নাম ভোওজন। পশ্চিমঘাট পর্বতের এই পাহাড়ি অঞ্চলে ট্রেকিং ট্রেল রয়েছে।

আম্বলি ঝর্ণা

এখানে পাথুরে পাহাড়ের গা বেয়ে ঝর্ণার জল আছড়ে পড়ে মাটিতে। এখানে উদ্ভিদ এবং প্রাণীর বৈচিত্র্য চোখে পড়ার মত।