পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের অজানা ১০ রহস্য যার সমাধান আজও হয়নি

পুরীর জগন্নাথ মন্দিরকে কেন্দ্র করে আজও ঘটে চলেছে নানা অলৌকিক ঘটনা। জানলে গায়ে কাঁটা দেবে।

পুরীর মন্দিরের চুড়ার পতাকা সব সময় হাওয়ার উল্টো দিকে ওড়ে। কেন তার উত্তর আজও অধরা।

২১৪ ফুট উঁচু পুরীর মন্দিরের ছায়া মাটিতে পড়ে না। কেন? তার উত্তর বিজ্ঞান দিতে পারেনি।

মন্দিরের উপর কোনও পাখি উড়তে দেখা যায় না। কোনও এক অদ্ভুত কারণে মন্দিরের উপর দিয়ে কোনও পাখি ওড়ে না।

মন্দিরের চক্র দূর থেকে দেখলে মনে হয় সেটা যেন আপনার দিকেই ফেরানো রয়েছে। তা সে আপনি যেদিকেই দাঁড়ান না কেন।

মন্দিরের চূড়ায় অবস্থিত চক্রের ওজন প্রায় এক টন। ১২ শতকে নির্মিত এই মন্দিরের চূড়াতে কীভাবে অত ভারী চক্র বসানো হল তা এক রহস্য।

জগন্নাথ, বলরাম এবং সুভদ্রার মূর্তি বদলের সময়ে তা নিজের চোখে দেখতে নেই। দেখলে নাকি সে অন্ধ হয়ে যায়।

পুরীর মহাপ্রসাদের কখনও কমতি হয় না। যত বেশি ভক্ত আসুন না কেন, প্রসাদ সকলেই পাবেন। আবার প্রসাদ নষ্টও হয় না।

পুরীর মন্দিরের অন্দরে সমুদ্রের ঢেউয়ের গর্জন শোনা যায় না। বলা হয় দেবী সুভদ্রাই নাকি চেয়েছিলেন মন্দিরে নীরবতা বজায় থাকুক।

গোটা পুরী শহরের হাওয়া যেদিকে বয় মন্দিরের আশেপাশের হাওয়া তার উল্টোদিকে বয়ে চলে।